পাত্রী নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ন চারটি কৌশল। বিয়ের আগেই দেখে নিন way to allah path
বন্ধু আমাকে বাচা।
বিয়ে করে ঘড়ে বউ এনেছি নাকি একটা আস্ত ডাইনি। না আমার মার সাথে ভালো সম্পর্ক না বাবার
সাথে আর না ভাই বোন পারাপ্রতিবেশির সাথে। প্রথম কদিন তো ভালোই ছিল কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে
ততই যেন আসল চেহারা বেরিয়ে আসছে। আমি মনে হয় বিয়ে করে ভুলি করলাম। এমন কথা গুলো হরহামেশাই
এখন সবার মুখে মুখে শোনা যায়। কিন্তু কেন এমন হচ্ছে এর কারনি বা কি কিবা তার প্রতিকার
আজকের এই ভিডীওতে আমি পবিত্র কোরআন ও বিশুদ্ধ হাদিস থেকে এমন প্রশ্ন গুলোর উত্তর খোজার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
স্মার্ট আইডিয়া ০১
শিক্ষা জীবনঃ
পাত্রী পছন্দের ক্ষেত্রে যে বিষয় গুলো দেখা জরুরী তার মধ্যে অন্যতম একটি মেয়ের শিক্ষা
জীবন দেখা। এখানে আমি সে কত বড় ডিগ্রি পেয়েছে তা দেখার কথা বলছি না বরং সে কোন পরিবেশ
থেকে শিক্ষা অর্জন করেছে। সে কি ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিক পরিবেশ থেকে শিক্ষা অর্জন করেছে
নাকি সহশিক্ষা, যেখানে ছেলে মেয়ে উভয়ই একসাথে শিক্ষার নামে জেনার কারখানা খুলে ইসলামের
গন্ডি থেকে বেড়িয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছে। ভাই আগুনের পাশে বারুদ রাখলে তা তো বাষ্ট
হবেই। এটা মানুষের স্বভাবজনীত বিষয় যে তারা বীপরিত লিঙ্গ একে অপরের কছাকাছি আসলে পাশাপাশি
বসলে আকর্শিত হবে। আল্লাহ তা’আল যখন আদম (আ)কে সৃষ্টি করেছিলেন তখন তার মন ভালোছিল
না কিন্তু যখন তার জীবন সঙ্গী হিসেবে হাওয়া (আ) সৃষ্টি করে তার সামনে আনা হল তখন তিনি
খুশি হয়ে গেলেন। এখান থেকে এটাই বুঝা যায় যে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি কি প্রবল আকর্ষনই
না আল্লাহ তা’আলা আমাদের মাঝে সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তাহলে একটি মেয়ে যদি দীর্ঘ ১০ বছর
একটী স্কুলে আবার ২ বছড় একটি কলেজে পড়াশুনা
করে যেখানে ছেলে মেয়ে উভয়ই কোন পর্দার আড়াল ছাড়াই প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ ঘন্টা একসাথে
থাকে সেখানে কি কোন আকর্ষণই কাজ করে না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না। এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ”। (সূরা বনী ইসরাঈল -৩২)।
“তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না। এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ”। (সূরা বনী ইসরাঈল -৩২)।
অর্থাৎ আল্লাহ সুবহানাহুয়াতা’আলা এখানে যেনা করা তো
দুরের কথা যেনার নীকটবর্তী হতেও নিষেধ করেছেন। আর সহশিক্ষা ছেলে মেয়েদেরকে যেনার দিকেই
নিয়ে যায়। এমনতো দেখা যায় বিয়ের দীর্ঘ ২০ বছর পর কোন মেয়ে স্বামীর কাছ থেকে তালাক নিয়ে
অন্যথায় সংসার শুরু করে। পরে খোজ নিয়ে দেখা যায় তার পরবর্তী স্বামি ছিল তার স্কুলসহপাঠী।
তাই আমার মতে পাত্রী পছন্দের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি অত্তন্ত গুরুত্ত্বের সাথে আমলে নেওয়া
উচিত।
স্মার্ট আইডিয়া ০২
পারিবারিক
জীবনঃ ভাই বিয়ে করে পরিবার তো অনেকেই গড়ে কিন্তু সুখী পরিবার
কতজন গড়তে পারে। ইসলামে বিয়ের উদ্দেশ্য শুধু
পারিবার গঠন নয় বরং সুখী পরিবার গঠন করা। যেমনটী বিশ্বপ্রতিপালক মহান আল্লাহ তা’আলা
বলেছেনঃ তার নিদর্শনাবলীর মধ্যে আর ও একটি নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের মধ্য হতেই তোমাদের
সংগীনিকে সৃষ্টি করেছেন যাতে তোমরা ওদের নিকট শান্তি পাও। (সূরা আর রুম ২১) ।
অর্থাৎ এই আয়াতে আল্লাহ তা’আলা স্পষ্ট ভাবে বলে দিয়েছেন নারীদের সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পূরুষরা তাদের নীকট শান্তি পায়। তাই পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে পারিবারিক জীবনের বিভিন্ন বিষয় গুলো দেখা আপনার জন্য অত্তন্ত জরূরী। তার মধ্যে। সে তার পরিবারের প্রত্যেক ব্যাক্তির সাথে কেমন আচারন করে, ছোট দের স্নেহ করে কিনা বড়দের সন্মান করে কিনা।তার পরিবার পর্দার ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন কিনা। কারণ তার এই আচরন সহই আপনি তাকে বিয়ে করছেন। তার এই আচরন গুলি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে তাকে শেয়ার করতে হবে। এখন যদি সে কর্কশ ভাশী হয়। আর বিয়ের পরে আপনার মার সাথে একদিন কর্কশ ভাষায় কথা বলে তবে সারা জীবন আর ওই মেয়েকে আপনার মা ভালোবাসবে না সবসময় তার বদনাম করতে থাকবে যার ফলে আপনার সংসার যৌথ থেকে একান্নবর্তী পরিবারে কনভার্ট হয়ে যাবে। আর এই অনাকাংখিত বিষয়কে এভোয়েট করার জন্য আমি আপনাকে দুটি কাজ সাজেষ্ট করব।
১। আপনি এটা দেখুন যে মেয়েটি সখ বসত কোন প্রানী পুষেছে কিনা। হতে পারে তা বিড়াল কিংবা কবুতর। এতে আপনি বুজতে পারবেন যে সে আপনার পরিবারকে কতটা ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখতে পারবে। কারন কোন প্রাণীকে পুষতে কর্মদক্ষতা, সেনসিয়ারিটি ও অদম্য ভালোবাসা প্রোয়োজন।
আর ২য় টি হলঃ অপরিচিত বা অল্প পরিচিত মেয়ে বাদ দিয়ে পরিচিত মেয়ে কেই পাত্রী হিসেবে বেচে নিতে পারেন যার চরিত্র ও আচার আচরন সমন্ধে আপনার পরিবার আগেথেকেই অবগত আছে।এতে আপনি বিয়ের মাধ্যমে সুখী পরবিবার গঠনে অন্যদের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন ।
অর্থাৎ এই আয়াতে আল্লাহ তা’আলা স্পষ্ট ভাবে বলে দিয়েছেন নারীদের সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে পূরুষরা তাদের নীকট শান্তি পায়। তাই পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে পারিবারিক জীবনের বিভিন্ন বিষয় গুলো দেখা আপনার জন্য অত্তন্ত জরূরী। তার মধ্যে। সে তার পরিবারের প্রত্যেক ব্যাক্তির সাথে কেমন আচারন করে, ছোট দের স্নেহ করে কিনা বড়দের সন্মান করে কিনা।তার পরিবার পর্দার ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন কিনা। কারণ তার এই আচরন সহই আপনি তাকে বিয়ে করছেন। তার এই আচরন গুলি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে তাকে শেয়ার করতে হবে। এখন যদি সে কর্কশ ভাশী হয়। আর বিয়ের পরে আপনার মার সাথে একদিন কর্কশ ভাষায় কথা বলে তবে সারা জীবন আর ওই মেয়েকে আপনার মা ভালোবাসবে না সবসময় তার বদনাম করতে থাকবে যার ফলে আপনার সংসার যৌথ থেকে একান্নবর্তী পরিবারে কনভার্ট হয়ে যাবে। আর এই অনাকাংখিত বিষয়কে এভোয়েট করার জন্য আমি আপনাকে দুটি কাজ সাজেষ্ট করব।
১। আপনি এটা দেখুন যে মেয়েটি সখ বসত কোন প্রানী পুষেছে কিনা। হতে পারে তা বিড়াল কিংবা কবুতর। এতে আপনি বুজতে পারবেন যে সে আপনার পরিবারকে কতটা ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখতে পারবে। কারন কোন প্রাণীকে পুষতে কর্মদক্ষতা, সেনসিয়ারিটি ও অদম্য ভালোবাসা প্রোয়োজন।
আর ২য় টি হলঃ অপরিচিত বা অল্প পরিচিত মেয়ে বাদ দিয়ে পরিচিত মেয়ে কেই পাত্রী হিসেবে বেচে নিতে পারেন যার চরিত্র ও আচার আচরন সমন্ধে আপনার পরিবার আগেথেকেই অবগত আছে।এতে আপনি বিয়ের মাধ্যমে সুখী পরবিবার গঠনে অন্যদের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন ।
স্মার্ট আইডিয়া ০৩
সামাজিক জীবনঃ
শিক্ষাগত জীবন
ও পারিবারীক জীবন দেখার পাশাপাশি সামাজিক জীবন দেখাটিও গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। কারন
আপনাকে সমাজে বসবাস করতে হবে সমাজের মানুষদের সাথে চলতে হবে একেঅন্যের প্রয়োজনে সাহায্য
করতে হবে। তাই আপনার এটা দেখা প্রয়োজন যে আপনার পছন্দের পাত্রী সমাজের মানুষের কাছে
কতটা ভালো হিসেবে নিজেকে প্রমান করতে পেরেছে। সে কি শুধু তার পরিবারের লোকদের কাছেই
ধার্মিক না সমাজের মানুষও তার আচার ব্যাবহারে সন্তুষ্ট। কারণ এমন অনেক মেয়ে আছে যারা
পরিবারের কাছে অনেক ভালো একটি মেয়ে বলে আক্ষায়িত অথচ সমাজের মানুষের কাছে একটি দুঃচরিত্রা
মেয়ে কিন্তু মেয়ের পরিবারের দাপটের কারনে কেউ কিছু বলতে পারে না। তাই অন্যের কাছে সে
কতটা ভালো তাও আপনাকে জানতে হবে। কারনঃ দই ওয়ালা কোন দিন বলবে না যে তার দই টক। আর
নিজেকে যে ভালো বলে ভালো সেই নয় অপরে যাকে ভালো বলে ভালো সেই হয়।
স্মার্ট আইডিয়া ০৪
ধর্মীয় জীবনঃ
শিকর ছাড়া যেমন
গাছ কল্পনা করা যায় না, ঠিক তেমনি দ্বিনদার মেয়েছাড়া সুখি পরিবার কল্পনাও করা যায় না।
তাই পত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে যে বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে তা হল ধার্মিকতা।
আর এ জন্যই তো সবচেয়ে বড় সমাজ বিজ্ঞানী মোহাম্মদ (স) বলেছেনঃ চারটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ
রেখে মেয়েকে বিবাহ করা হয় সম্পদ, সৌন্দর্য, বংশ এবং ধার্মিকতা। তুমি ধার্মিকতাকে প্রাধান্য
দিয়ে কল্যান নিয়ে নাও। (বুখারী, মুসলীম, মিশকাত হাদিস নং-৩০৮২) ।
অতএব,জীবন সঙ্গী নির্বাচনের সময় একমাত্র লক্ষনীয় বিষয় হল দ্বীন
ধার্মিকতা। যে ধার্মিক মেয়েকে বিবাহ করবে সে যেন কল্যান লূটে নিল। যদিও বাকী তিনটি
গুন থাকা ভালো তবে আবশ্যক নয়।
আর এ ক্ষেত্রে প্রথম দেখবেন তার আকিদা সঠিক কিনা। পাচ ওয়াক্ত
সালাত আদায় করে কিনা, ফরজ ছিয়াম পালন করে কিনা্ পর্দা করে সাচ্ছন্দ বোধ করে কিনা।
কারন বেশির ভাগ নারীর সামাজিক পর্দা করে আর কিছু নারি একমাত্র আল্লাহকে রাজিখুশি করার
জন্যই পর্দা করে।
কারন রসূল (স) বলেছেনঃ সম্পূর্ণ দুনিয়া হচ্ছে সম্পদ আর দুনিয়ার
শ্রেষ্ট সম্পদ হচ্ছে সতি সাধতি নারি। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/২৯৪৯) । কেউ কি ধারনা
করতে পারবে যে দুনিয়াতে কত পরিমানে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সম্পদ আছে। অথচ আল্লাহর রসূল
(স) বললেন, সবচেয়ে শ্রেষ্ট সম্পদ হচ্ছে সতি সাধতি নারী।
ধরূন একব্যাক্তির স্ত্রী এলাকার সবচেয়ে সুন্দরী কিন্তু দুঃচরিত্রা আর এক ব্যাক্তির স্ত্রী অতটা সুন্দরী না তবে পূর্নাং দ্বীন দারী সতি সাধতী নারী আপনি বলুন তো কার রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়, কে সমাজে মানুষের সামনে যেতে লজ্জাবোধ করে, সবসময় একটা দুঃশচিন্ত্রার বোঝা মাথায় করে নিয়ে অস্তির অবস্তায় ঘুড়ে বেরায়, কার সন্তানরা সমাজে কোন দাম পায় না।
ধরূন একব্যাক্তির স্ত্রী এলাকার সবচেয়ে সুন্দরী কিন্তু দুঃচরিত্রা আর এক ব্যাক্তির স্ত্রী অতটা সুন্দরী না তবে পূর্নাং দ্বীন দারী সতি সাধতী নারী আপনি বলুন তো কার রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়, কে সমাজে মানুষের সামনে যেতে লজ্জাবোধ করে, সবসময় একটা দুঃশচিন্ত্রার বোঝা মাথায় করে নিয়ে অস্তির অবস্তায় ঘুড়ে বেরায়, কার সন্তানরা সমাজে কোন দাম পায় না।
মহান আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ
অতএব যারা সতী সাধতী স্ত্রীলোক তারা তাদের স্বামীদের ব্যাপারে আল্লাহর হুকুমপালনকারী এবং স্বামীদের অনুপুস্থিতিতে গোপনীয় বিষয়গুলীর হেফাযতকারীনী হয়ে থাকে । কেননা আল্লাহ নিজেই তার হেফাযত করেন। (সুরা নিসা ৩৪)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই সাধারণ নিয়মগুলো এনে চলে সতি সাধতি জীবনসংগী নির্বাচন করার তৌফিক দান করুন আমিন।
অতএব যারা সতী সাধতী স্ত্রীলোক তারা তাদের স্বামীদের ব্যাপারে আল্লাহর হুকুমপালনকারী এবং স্বামীদের অনুপুস্থিতিতে গোপনীয় বিষয়গুলীর হেফাযতকারীনী হয়ে থাকে । কেননা আল্লাহ নিজেই তার হেফাযত করেন। (সুরা নিসা ৩৪)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই সাধারণ নিয়মগুলো এনে চলে সতি সাধতি জীবনসংগী নির্বাচন করার তৌফিক দান করুন আমিন।
এখন আপনাদের এমন একটি আমলের কথা বলব যার মাধ্যমে আপনি যানতে
পারবেন, আপনার পছন্দের পাত্রী কি আপনার জন্য কল্যানকর না অকল্যানকর।
তা হল ইস্থিখারার সালাত।জাবের (রা) বলেন, রসুলুল্লহা (স) আমাদেরকে
সকল কাজে ইস্তেখা-রাহ শিক্ষা দিতেন, যেভাবে তিনি আমাদেরকে কোরআন শিক্ষা দিতেন। তিনি
বলেছেন তোমাদের কেউ যখন কোন কাজের সংকল্প করবে, তখন ফরজ ব্যাতীত দুরাকাত সালাত আদাত
করবে অতঃপর একটী দোয়া বলবে। যেকোন সালাতের বইয়ে এই দোয়াটি পাওয়া যাবে। তার পর সে ঘুমিয়ে
গেলে তাকে সপ্নের মাধ্যমে জানানো হবে, অথবা
তার অন্তর তাকে ওই কাজে বাধা দিবে অথবা সায় দিবে।যা দেখে সে বুঝতে পারবে যে এই মেয়ে
তার জন্য কল্যানকামি না অকল্যানকামী। তবে এই সালাত আদায় করার পূর্বেই কোন একদিকে ঝুকে থাকলে
তা আপনার জন্য কোন কাজ করবে । আল্লাহ সুবহানাহুয়াতা’আলা
আমাদের সবাইকে সুন্দর সৎচরিত্র পরহেজগার স্ত্রী নির্বাচন করার তৌফিক দান করুন।আমিন…।এই আর্টিকেলের ভিডীও দেখতে এখানে ক্লিক করুন
No comments